বাংলাদেশ: রোহিঙ্গা শরণার্থীদের বিরুদ্ধে ক্রমবর্ধমান সহিংসতা
কমিউনিটিকে হত্যা, অপহরণ, নির্যাতন থেকে রক্ষা করতে এগিয়ে আসুন

বাংলাদেশে বিক্ষোভের ফলে ২০২৪ সালের আগস্টে নির্যাতনকারী শেখ হাসিনা সরকার পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়। মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা, অধিকার সমুন্নত রাখা এবং বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি দিয়ে একটি সংস্কার প্রক্রিয়া শুরু করেছে। ইউনূস প্রশাসন সকল জোরপূর্বক গুমের তদন্তের জন্য একটি কমিশন গঠন করেছে এবং নারীর অধিকার এবং বাকস্বাধীনতাকে আরও ভালভাবে সমুন্নত রাখার জন্য আইন সংশোধন করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
ক্যাম্পে বসবাসকারী লক্ষ লক্ষ রোহিঙ্গা শরণার্থী এখনও অনিরাপদ জীবনযাপনের মুখোমুখি হচ্ছেন যেখানে তারা সশস্ত্র গোষ্ঠীর হাতে সহিংসতার ঝুঁকিতে রয়েছেন এবং সরকারের জোরপূর্বক প্রত্যাবাসনের ঝুঁকিতে রয়েছেন।
কমিউনিটিকে হত্যা, অপহরণ, নির্যাতন থেকে রক্ষা করতে এগিয়ে আসুন
বাংলাদেশ শরনার্থী সংস্থা কর্তৃক সংগৃহীত তথ্য মিয়ানমারকে সরবরাহ করেছে
বাংলাদেশের রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ভাসান চরে স্থানান্তর
বাংলাদেশে হিজড়াদের আইনগত স্বীকৃতিপ্রদানে নীতিমালা লঙ্ঘন
নিরাপদ ও টেকসই জাহাজ পুনর্ব্যবহারযোগ্যতাকে উৎসাহিত করার জন্য ইইউ-এর আইন সংশোধন করা উচিত
অনুসন্ধানে জাতিসংঘকে সহায়তা করুণ; পরিবারগুলো উত্তরের জন্য দীর্ঘ অপেক্ষায় রয়েছে
কমিউনিটিকে হত্যা, অপহরণ, নির্যাতন থেকে রক্ষা করতে এগিয়ে আসুন
দাতাগোষ্ঠী নাগরিক অবস্থানের সংকোচন, সমালোচকদের উপর কঠোর ব্যবস্থা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে
বিশ্বাসযোগ্য সরকারী তদন্তের জন্য আন্তর্জাতিক চাপ বৃদ্ধি পাচ্ছে
পরিদর্শনের সময়, ব্যাচেলেটের উচিত নিরাপত্তা বাহিনী কর্তৃক নির্যাতন এবং নাগরিক সমাজের কাজের সংকুচিত হওয়ার বিষয়ে নিন্দা জানানো উচিত
সহিংসতার পরিবর্তে মানবাধিকারের অবমাননাকে জবাবদিহিতার আওতায় আনাকে অগ্রাধিকার দিন
যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার পর র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের ভূমিকা পর্যবেক্ষণ করা উচিত
কর্তৃপক্ষ অত্যাচার, খুন , জোরপূর্বক গুমের অভিযোগগুলোকে উপেক্ষা করেছে
জোরপূর্বক গুমের তদন্ত করুন; দায়ীদের জবাবদিহিতার আওতায় নিয়ে আসুন